বিসিএস (BCS) প্রস্তুতি, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য

বিসিএস প্রস্তুতি 

বাংলা ভাষা ও সাহিত্যঃ ২০০ প্রশ্ন ও উত্তর

১। ছন্দের যাদুকর বলা হয় কাকে?
– সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।

 

২। প্রতিদান কবিতাটির রচিয়তা কে?
– জসীমউদ্দীন।

 

৩। পুকুরে মাছ আছে। কোন কারকে কোন বিভক্তি?
– অধিকরণে ৭মী।

 

৪। বাংলা ভাষায় প্রথম উপন্যাস কোনটি?
– আলালের ঘরের দুলাল।

 

৫। সূর্য দীঘল বাড়ি- উপন্যাসের লেখক কে?
– আবু ইসহাক।

 

৬। কোনটি মনসা মঙ্গলের চরিত্র?
– লক্ষিন্দর।

(কপি রাইট এর আওতাধীন হতে পারে।)

৭। বাক্যের অপরিহার্য পদ কোনটি?
– ক্রিয়াপদ।

 

৮। অলিন্দ শব্দের অর্থ কি?
– বারান্দা।

 

৯। সে স্কুলে গিয়েছে।-বাক্যটি —
– পুরাঘটিত বর্তমান।

 

১০। চাঁদ কোন শ্রেণির শব্দ?
– তদ্ভব।

 

১১। অনুতাপ কোন সমাস?
– অব্যয়ীভাব সমাস।

 

১২। ওরা কদম আলী- নাটকটির রচিয়তা কে?
– মামুনুর রশীদ।

 

১৩। কত বঙ্গাব্দে ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্য আবিষ্কৃত হয়?
– ১৩১৬ বঙ্গাব্দে।

 

১৪। চণ্ডীমঙ্গল কাব্য কে রচনা করেন?
– মুকুন্দরাম।

(কপি রাইট এর আওতাধীন হতে পারে)

১৫। যুগ সন্ধিক্ষণের কবি?
– ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত।

 

১৬। বসন্তে ফুল ফুটে। বাক্যে বসন্ত কোন কারক?
– অধিকরণ কারক।

 

১৭। কোনটি ইংরেজি উপসর্গ?
– ফুল।

 

১৮। গায়ে হলুদ কোন সমাসের উদাহরণ?
– তৎপুরুষ।

 

১৯। কাজটা ভালো দেখায় না- এ বাক্যের ‘দেখায়’ ক্রিয়াটি কোন ধাতুর উদাহরণ?
– কর্মবাচ্যের ধাতু।

 

২০। বাক্যে ব্যহহৃত শব্দকে বলা হয়–
– পদ।

 

২১। লেবেদেফ নাটকটির রচিয়তা কে?
– মামুনুর রশীদ।

 

২২। যে যে পদে সমাস হয় তাদের প্রত্যেককে কি বলে?
– সমস্যমান পদ।

 

২৩। অবাক্ষ জলে নেমে স্নান। এর এক কথায় কি হবে?
– অবগাহন।

 

২৪। আষাঢ়ে বৃষ্টি নামে- এখানে “আষাঢ়ে” শব্দটি কোন কারকে কোন বিভক্তি?
– অধিকরনে ৭মী।

(কপি রাইট এর আওতাধীন হতে পারে)

 

২৫। হারামণি কোন সমাস?
– কর্মধারয় সমাস।

 

২৬। পুস্তকের শ্রেণীবদ্ধ সংগ্রহকে কি বলে?
– লাইব্রেরি।

 

২৭। আহসান হাবীবের প্রথম কাব্যগ্রন্থ কোনটি?
– রাত্রিশেষ।

 

(কপি রাইট এর আওতাধীন হতে পারে)

 

২৮। ‘মনোরঞ্জিকা’ পত্রিকার সম্পাদক কে?
– কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।

 

২৯। একই সঙ্গে উচ্চারিত দুটি মিলিত স্বরধ্বনিকে কি বলে?
– যৌগিক স্বর।

 

৩০। শরৎচন্দ্রের শ্রেষ্ঠ রচনা কোনটি?
– শ্রীকান্ত।

 

৩১। আনারস কোন শব্দ?
– পর্তুগীজ।

 

৩২। ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা বিভাগের প্রথম প্রধান কে ছিলেন?
– উইলিয়াম কেরি

৩৩। রায় গুণাকর কার উপাধি?
– ভারতচন্দ্র।

 

৩৪। বাংলা ব্যঞ্জনবর্ণে মাত্রাহীন বর্ণ কয়টি?
– ৬টি।

 

৩৫। বিচরণ শব্দে বি উপসর্গটি কি অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে?
– গতি।

 

৩৬। গীতিকাকে ইংরেজিতে কি বলা হয়?
– ব্যালাড।

(কপি রাইট এর আওতাধীন হতে পারে)

৩৭। বিদ্যাপতি কোন ভাষার কবি?
– ব্রজবুলি।

 

৩৮। একা এবং কয়েকজন কর লেখা?
– সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়।

 

৩৯। বাংলা সাহিত্যে আধুনিকতার উদ্যোক্তা কে?
– মাইকেল মধুসূদন দত্ত।

 

৪০। বাংলা সাহিত্যে প্রথম মহাকাব্য কোনটি?
– মেঘনাদবধ কাব্য।

 

৪১। স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায়?
– রঙ্গলাল বন্দোপাধ্যায়।

 

৪২। মৃন্ময়ী চরিত্রটি কোন ছোটগল্পের?
– সমাপ্তি।

 

৪৩। শান্তিপুরের কবি বলা হয় কাকে?
– মোজাম্মেল হক।

 

৪৪। রবীন্দ্রনাথের প্রথম কাব্য ‘বনফুল’ প্রকাশিত হয় কোন পত্রিকায়?
– জ্ঞানাঙ্কুর।

 

৪৫। ভারতী পত্রিকার সম্পাদকের নাম কি?
– দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর।

 

(কপি রাইট এর আওতাধীন হতে পারে)

৪৬। ‘চাষাভুষার কাব্য’ কার সাহিত্যকর্ম?
– নির্মলেন্দু গুণ।

 

৪৭। বাংলা ভাষার প্রথম মুসলিম কবির নাম কি?
– শাহ মুহম্মদ সগীর।

 

৪৮। বাংলা ভাষায় যতি চিহ্ন প্রচলন করেন কে?
– ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।

 

৪৯। ‘কেউ কিছু বলতে পারেনা’ নাটকটি অনুবাদ করেছেন কে?
– মুনীর চৌধুরী।

 

৫০। কোন আমলে বাংলা গজল ও সুফী সাহিত্যের সৃষ্টি হয়?
– হোসেন শাহী।

 

৫১। সর্বহারা কাব্যটি কত সালে প্রকাশিত হয়?
– ১৯২৬।

 

৫২। ‘নতুন চাঁদ’ কাব্যটির রচিয়তা কে?
– কাজী নজরুল ইসলাম।

 

৫৩। ‘জাল’ উপন্যাসটি কত সালে প্রকাশিত হয়?
– ১৯৮৮।

 

৫৪। ‘রাণী খালের সাঁকো’ কাব্যগ্রন্থের রচিতয়তা কে?
– আহসান হাবীব।

 

৫৫। বাংলা সাহিত্যে সব্যসাচী লেখক হিসেবে খ্যাত কে?
– সৈয়দ শামসুল হক।

(কপি রাইট এর আওতাধীন হতে পারে)

 

৫৬। বাংলা উপন্যাসের স্থপতি কে?
– বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।

 

৫৭। ‘কাশ বনের কন্যা’ কোন জাতীয় রচনা?
– উপন্যাস।

 

৫৮। ‘কবর’ নাটকের উপজীব্য বিষয় কি?
– ভাষা আন্দোলন।

 

৫৯। জহির রায়হান কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
– ১৯৩৫ সালের ১৯ আগস্ট।

 

৬০। ‘খোয়াবনামা’ উপন্যাসের রচিয়তা কে?
– আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।

 

৬১। ‘ঠিকানা’ কবিতার রচিয়তা কে?
– আতোয়ার রহমান।

 

৬২। ‘লাইলী মজনু’ কাব্যের মূল উৎস কি?
– আরবীয় লোকগাঁথা।

 

৬৩। পুঁথি সাহিত্য বলতে বুঝায়-
– ইসলামী চেতনা সম্পর্কিত সাহিত্য।

 

৬৪। ‘মেঘদূত’ কাব্য কার রচনা?
– মহাকবি কালিদাস।

 

৬৫। ‘সিন্ধু-হিন্দোল’ হল–
– প্রেমের কবিতা।

 

৬৬। ‘পদ্মাবতী’ পুঁথি প্রথম সম্পাদনা করেন কে?
– ড. মুহম্মদ এনামুল হক।

 

৬৭। ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ থেকে প্রকাশিত বাংলা বাংলা গ্রন্থের সংখ্যা কত?
– ১৩টি।

 

৬৮। ‘বনফুল’ কাব্যটি প্রকাশিত হবার সময় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বয়স ছিলো-
– ১৫ বছর।

 

৬৯। শিশু পত্রিকা ‘আঙ্গুর’ সম্পাদনা করেন কে?
– ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ।

 

৭০। ‘ঠাকুর মার ঝুলির’ রচিয়তা কে?
– শ্রী দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার।

 

৭১। আল মাহমুদ রচিত বিখ্যাত কথা সাহিত্য কোনটি?
– পানকৌড়ির রক্ত।

 

৭২। বাংলা কবিতায় আধুনিক কবিতার প্রবর্তক কে?
– মাইকেল মধুসূদন দত্ত।

(কপি রাইট এর আওতাধীন হতে পারে)

 

৭৩। দীনবন্ধু মিত্রের প্রহসন কোনটি?
– বিয়ে পাগলা বুড়ো।

 

৭৪। মধুসূদন দত্তের মেঘনাদবধ কাব্যের উৎস কি?
– রামায়ণ।

 

৭৫। ‘আবোল তাবোল’ কে রচনা করেন?
– সুকুমার রায়।

 

৭৬। বাংলা মৌলিক নাটকের সূত্রপাত হয় কখন?
– ১৮৫২ সালে।

 

৭৭। ‘সংশপ্তক’ কার রচনা?
– শহীদুল্লা কায়সার।

 

৭৮। ‘বাঙ্গালির ইতিহাস’ বইটির লেখক কে?
– নীহাররঞ্জন রায়।

 

৭৯। বাংলা সাহিত্যে প্রথম মুসলিম নাট্যকার রচিত নাট্যগ্রন্থ কোনটি?
– বসন্ত কুমারী।

 

৮০। ‘হুতোম- প্যাঁচার নকশা’র রচিয়তা কে?
– কালীপ্রসন্ন সিংহ।

 

(কপি রাইট এর আওতাধীন হতে পারে)

৮১। রবীন্দ্রনাথ নোবেল পুরুষ্কার পান কোন গ্রন্থের জন্য?
– song offerings।

 

৮২। চোখের বালি কোন ধরনের উপন্যাস?
– দ্বন্দ্বমূলক উপন্যাস।

 

৮৩। ‘ব্যথার দান’ হল-
– গদ্যকাব্য।

 

৮৪। ‘রাজলক্ষ্মী’ চরিত্রটি কোন উপন্যাসের?
– শ্রীকান্ত।

 

৮৫। ‘জয়যাত্রা’ কবিতাটির রচিয়তা কে?
– আব্দুল কাদির।

 

৮৬। ‘পূর্বাশার আলো’ কথাটির অর্থ কি?
– নতুন স্বপ্ন ও সম্ভাবনা।

 

৮৭। ‘কালকূট’ কোন লেখকের ছদ্মনাম?
– সমরেশ বসু।

 

৮৮। বাংলা সাহিত্যে প্রাচীন যুগ শুরু হয় কোন

রাজত্বকাল থেকে?
– পাল রাজত্বকাল।

 

৮৯। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কোন গ্রন্থটি কাজী নজরুল ইসলামকে উৎসর্গ করেন?
– বসন্ত।

 

৯০। হে দারিদ্র তুমি মোরে করেছ মহান
তুমি মোরে দানিয়াছ খ্রীস্টের সমান
কণ্টক মুকুট শোভা। —- কোন কবির রচিয়তা ?
– কাজী নজরুল ইসলাম।

 

(কপি রাইট এর আওতাধীন হতে পারে)

৯১। কপোতাক্ষ নদ কবিতায় যে সম্বোধনসূচক শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে?
– হে নদ।

 

৯২। সুন্দর ব্যবহার একটি–
– প্রবন্ধ।

 

৯৩। এটিকেট কথার অর্থ-
– মার্জিত আচরণ।

 

৯৪। দুরন্ত পথিক কাজী নজরুল ইসলামের কোন গ্রন্থ থেকে নেওয়া?
– রিক্তের বেদন।

 

৯৫। ‘নোলক’ কবিতাটি রচনা করেছেন?
– আল মাহমুদ।

 

৯৬। ‘চাঁদের অমাবস্যা’ কার রচনা?
– সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ।

 

৯৭। ‘শেষ বিকেলের মেয়ে’ উপন্যাসের লেখক কে?
– জহির রায়হান।

 

৯৮। সেলিনা হোসেনের উপন্যাস—
– পোকামাকড়ের ঘর বসতি।

 

৯৯। ‘খেলারাম খেলে যা’ উপন্যাসের রচয়িতা কে ?
– সৈয়দ শামসুল হক।

 

১০০। সোনালি কাবিন রচনা করেন-
– আল মাহমুদ।

 

১০১। আলাউদ্দীন আল আজাদের উপন্যাস—
– তেইশ নম্বর তৈল চিত্র (১৯৬০)।

 

১০২। “রাইফেল রোটি আওরাত” কার লেখা?
– আনোয়ার পাশা।

(কপি রাইট এর আওতাধীন হতে পারে)

১০৩। ”রেখা চিত্র” আবুল ফজলের কোন ধরনের রচনা?
– আত্মজীবনীমূলক।

 

১০৪। ‘দত্তা’ কার লেখা?
– শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।

 

১০৫। শ্রীকান্ত কার লেখা এবং কয়টি খণ্ড?
– শরৎচন্দ্রচট্টোপাধ্যায়,এবং ৪টি খণ্ড।

 

১০৬। শামসুর রাহমানের বিখ্যাত কাব্য_____
– প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে।

 

(কপি রাইট এর আওতাধীন হতে পারে)

১০৭। ‘শেষের কবিতা’ কি?
– উপন্যাস।

 

(কপি রাইট এর আওতাধীন হতে পারে)

১০৮। রমনা পার্কে’ কার লেখা?
– নীলিমা ইব্রাহিম।

 

১০৯। “উত্তম পুরুষ” কার রচনা?
– রশীদ করিম।

 

১১০। “প্রেমের সমাধী’কে লিখেছেন?
– মজিবর রহমান।

 

১১১। কাঁটাতারে প্রজাপতী’কার রচনা?
– সেলিনা হোসেন।

 

১১২। পথের দাবী’কে লিখেছেন ?
– শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।

 

১১৩। ‘অভয়া’কোন উপন্যাসের চরিত্র?
– শ্রীকান্ত।

 

১১৪। রবীন্দ্রনাথের প্রথম উপন্যাস?
– বউ ঠাকুরাণীর হাট।

 

১১৫। মৃত্যু ক্ষুধা কার লেখা?
– কাজী নজরুল ইসলাম।

 

১১৬। পুতুল নাচের ইতিকথা,পদ্মানদীর মাঝি, জননী, কার লেখা?
– মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়

(কপি রাইট এর আওতাধীন হতে পারে)

 

১১৭। অমিত,লাবন্য,ও কেটি কোন উপন্যাসের চরিত্র?
– শেষের কবিতা।

 

১১৮। প্রথম সার্থক উপন্যাস কোনটি?
– দুর্গেশনন্দিনী’বঙ্কিমচন্দ্রচটোপাধ্যায়।

 

১১৯। বাংলা ভাষার উৎপত্তি কোন শতাব্দীতে?
– সপ্তম শতাব্দী।

 

১২০। পানিনি রচিত গ্রন্থের নাম কি?
– ব্যাকরণ অষ্টাধয়ী।

 

১২১। পানিণি কোন ভাষার ব্যাকরণকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করেন
– সংস্কৃত ভাষা।

 

১২২। বাংলা ভাষার মূল উৎস কোনটি?
– বৈদিক।

 

১২৩। বাংলা ভাষার আদি সাহিত্যিক নিদর্শন কি?
– শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য।

 

১২৪। বাংলা ভাষা কোন আদি বা মূল ভাষা গোষ্ঠীর অর্ন্তগত?
– ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা গোষ্ঠী।

 

১২৫। বাংলা ভাষার উদ্ভব ঘটে কোন দশকে?
– খ্রিষ্টিয় দশম শতকের কাছাকাছি সময়ে।

 

১২৬। ভারতীয় আর্য ভাষার প্রাচীন রূপ কোথায় পাওয়া যায়?
– প্রাচীন গ্রন্থ ঋগেদের মন্ত্রগুলোতে।

 

১২৭। বাংলা গদ্যের ব্যাপক ব্যবহার শুরু হয় কখন থেকে?
– আধুনিক যুগে।

 

১২৮। ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে খ্রীষ্টপূর্ব কত পর্যন্ত বাংলা ভাষার অস্তিত্ব ছিল?
– পাঁচ হাজার বছর।

 

১২৯। আর্য ভারতীয় গোষ্ঠীর প্রাচীনতম সাহিত্যের ভাষার নাম কি?
– বৈদিক ও সংস্কৃত ভাষা।

(কপি রাইট এর আওতাধীন হতে পারে)

 

১৩০। প্রত্যক্ষ কোন বস্তুর সাথে পরোক্ষ কোন বস্তুর তুলনা করলে প্রত্যক্ষ বস্তুটিকে বলা হয় ?
– উপমেয়।

১৩১। বৈদিক ভাষা থেকে বাংলা ভাষা পর্যন্ত বিবর্তনের প্রধান তিনটি ধারা কি কি?
– প্রচীন ভারতীয় আর্য, মধ্য ভারতীয় আর্য ও নব্য ভারতীয় আর্য।

১৩২। কোন ভাষা বৈদিক ভাষা নামে স্বীকৃত?
– আর্যগণ যে ভাষায় বেদ-সংহিতা রচনা করেছেন।

১৩৩। কোন ব্যাকরণবিদের কাছে সংস্কৃত ভাষা চূড়ান্তভাবে বিধিবদ্ধ হয়?
– ব্যাকরণবিদ পানিনির হাতে।

১৩৪। সংস্কৃত ভাষা কত অব্দে চূড়ান্তভাবে বিধিবদ্ধ হয়?
– খ্রিষ্টপূর্ব ৪০০ দিকে।

১৩৫। কোন ভাষাকে প্রাকৃত ভাষা বলে?
– খ্রিষ্টপূর্ব ৮০০ খ্রীঃ দিকে বৈদিক ভাষা বির্বতনকালীণ সময়ে জনসাধারন যে ভাষায় নিত্য নতুন কথা বলত।

১৩৬। প্রাকৃত ভাষা বিবর্তিত হয়ে শেষ যে স্তরে উপনীত হয় তার নাম কি?
– অপভ্রংশ।

১৩৭। সুনীত কুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে বাংলা ভাষার উদ্ভর কোন অপভ্রংশ থেকে কোন সময় কালে?
– পূর্ব ভারতে প্রচলিত মাগবী অপভ্রংশ এবং খ্রিষ্টিয় দশম শতকের কাছাকাছি সময়ে বাংলা ভাষার উদ্ভব হয়।

১৩৮। ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে বাংলা ভাষার উৎস কোন অপভ্রংশ থেকে?
– গৌড় অপভ্রংশ থেকে।

১৩৯। কোন ভাষা থেকে বাংলা ভাষার উৎপত্তি?
– মাগধী প্রাকৃত।

১৪০। প্রাচীন ভারতীয় আর্য ভাষার স্তর কয়টি?
– তিনটি।

১৪১। বৈদিক ভাষা হতে বাংলা ভাষায় বিবর্তনের প্রধান ধারা কয়টি?
– তিনটি।
১৪২। বাংলা ভাষা কোন গোষ্ঠীর বংশধর?
– ইন্দো -ইউরোপী গোষ্ঠীর।

১৪৩। কোন যুগে বাংলা লিপির গঠনকার্য স্থায়ীরূপ লাভ করে?
– প্রাচীন যুগে।

১৪৪। বাংলার প্রথম মুদ্রন প্রতিষ্ঠানের নাম কি ?
– শ্রীরামপুর মিশন।

১৪৫। কত সালে ‘শ্রীরামপুর মিশন’ প্রতিষ্ঠিত হয় ?
– ১৮০০ খ্রিষ্টাব্দে।

১৪৬। বাংলা ছাড়া ব্রাহ্মী লিপি থেকে আর কোন লিপির উদ্ভদ ঘটেছে ?
– সিংহলী, শ্যামী, নবদ্বীপি, তিব্বতী ইত্যাদি।

১৪৭। বাংলা অক্ষর বা বর্ণমালা কোন সময়ে একচ্ছত্র প্রভাব বিস্তার লাভ করে ?
– খ্রিঃ দশম ও একাদশ শতাব্দীর মধ্যে।

১৪৮। ব্রাহ্মী লিপির বিবর্তনের ধারায় কোন বর্নমালা থেকে বাংলা বর্নমালার উৎপত্তি ?
– পূর্ব ভারতীয় বর্ণমালা কুটিল থেকে।

১৪৯। ব্রাহ্মী লিপির পূর্ববর্তী লিপি কোনটি?
– খরোষ্ঠী লিপি।

১৫০। ভারতীয় লিপিশালার প্রাচীনতম রূপ কয়টি?
– দুইটি।

১৫১। খ্রিষ্টপূর্ব ৩য় শতকে কোন শাসকের শাসনমালা ব্রাহ্মী লিপিতে উৎকীর্ন পাওয়া যায়?
– সম্রাট অশোক।

১৫২। বাংলা লিপি ও বর্ণমালার উদ্ভব হয়েছে কোন লিপি থেকে?
– কুটিল লিপি।

১৫৩। ব্রাহ্মী লিপির পূর্ববর্তী লিপি কোনটি ?
– খরোষ্ঠী লিপি।

১৫৪। কোন যুগে বাংলা লিপি ও অক্ষরের গঠনকার্য শুরু হয় ?
– সেন যুগে।

১৫৫। কোন কোন লিপির উপর বাংলা লিপির প্রভাব বিদ্যমান ?
– উড়িষ্যা মৈথিলি ও আসামী লিপির উপর।

১৫৬।বাংলা গদ্যের বিকাশে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করে-?
– সাময়ীক পত্র।

১৫৭। বাংলা সাহিত্যের প্রথম নিদর্শন কি?
– চর্যাপদ।

১৫৮। চর্যাপদ রচনা করেন কারা ?
– বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যগণ।

১৫৯। চর্যাপদ কোন যুগের নিদর্শন?
– আদি/ প্রাচীন যুগ।

১৬০। চর্যাপদের পুঁথিকে কোথা কে এবং কখন আবিস্কার করেন?
– মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭।

১৬১। চর্যাপদের রচনা কাল কত?
– সপ্তম -দ্বাদশ শতাব্দী।

১৬২। চর্যাপদ কোন ভাষায় রচিত হয়?
– বঙ্গকামরুপী ভাষায়।

১৬৩। চর্যাপদ কোথায় পাওয়া যায়?
– নেপালের রাজ দরবারের গ্রন্থাগারে।

১৬৪। টীকাকার মুনিদত্তের মতানুসারে চর্যাপদের নাম কি ?
– আশ্চর্য চর্যাচয়।

১৬৫। নেপালে প্রাপ্ত পুঁথিতে পদগুলির কি নাম দেযা হয়েছে ?
– চর্যাচর্য বিনিশ্চয়।

১৬৬। বাংলা ভাষার সঙ্গে মিল খুঁজে পাওয়া যায় কোন ভাষার?
– মুন্ডা ভাষার।

১৬৭। কোন লিপি থেকে বাংলা লিপির উদ্ভব ঘটেছে?
– ব্রহ্মী লিপি।

১৬৮। ভারতীয় লিপিমালার প্রাচীনতম রূপ কয়টি ও কি কি?
– দুইটি ক. খরোষ্ঠী, খ. বাহ্মী।

১৬৯। ভারতের মৌলিক লিপি কোন লিপিকে বলা বলে?
– ব্রাহ্মী লিপি।

১৭০। চর্যাপদের ভাষাকে কে বাংলা ভাষা দাবি করেছেন?
– অধ্যাপক সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যয়।

১৭১। আধুনিকের পন্ডিতগণের মতে, নেপালে প্রাপ্ত চর্যাপদের পুঁথির নাম কি ?
– চর্যাগীতি কোষ।

১৭২। চর্যার প্রাপ্ত কোন সংখ্যক পদটি টীকাকার কর্তৃক ব্যাখ্যা হয় নি ?
– ১১ সংখ্যক পদ।

১৭৩। কত বঙ্গাব্দে চর্যাপদ প্রথম প্রকাশিত হয়?
– ১৩২৩ বঙ্গাব্দে

১৭৪। পুরাণ কোন ভাষায় রচিত?
– সংস্কৃত

১৭৫। চণ্ডীমঙ্গলের আদি কবি কে?
– মানিক দত্ত

১৭৬। ‘ধ্বনি দিয়ে আট বাঁধা শব্দই ভাষার ইট ’ এই ইটকে বাংলা ভাষায় বলে
– বর্ণ

১৭৭। ষড়ঋতু এর সন্ধি বিচ্ছেদ
– ষট্ + ঋতু

১৭৮৷ অপমান শব্দের অপ উপসর্গটি যে অর্থে ব্যবহৃত হয়—
– বিপরীত

১৭৯। ইচ্ছা শব্দের বিশেষণ —
– ঐচ্ছিক

 

১৮০। নিশীথ রাতে বাজছে বাঁশী। নিশীথ শব্দটি—
– বিশেষণ

 

১৮১। যা বলা হয়নি–
– অনুক্ত

 

১৮২। গুরু শব্দের স্ত্রী লিঙ্গ কি?
– গুর্বী

 

১৮৩। বাংলা ভাষায় ধাতুর গণ কয়টি?
– ২০ টি

 

১৮৪। গোঁফ খেজুরে বাগধারার অর্থ
– নিতান্ত অলস

 

১৮৫। রাবনের চিতা অর্থ হল—
– চির অশান্তি

 

১৮৬। পহেলা বৈশাখ চালু করেন
– সম্রাট আকবর

 

১৮৭। হনন করার ইচ্ছা —
– জিঘাংসা

 

১৮৮। কোনগুলো শিশ ধ্বনি?
– শ,স,ষ

 

১৮৯। আভরন শব্দের অর্থ –
– অলংকার

 

১৯০। নন্দিত নরকে যাঁর উপন্যাস
– হুমায়ুন আহমেদ

 

১৯১। চলিত ভাষার প্রবর্তক রূপে খ্যাত কে?
– প্রমথ চৌধুরী

 

১৯২। হাসনাহেনা কোন ভাষার শব্দ?
– জাপানি

 

১৯২। অপলাপ শব্দের অর্থ
– অস্বীকার

 

১৯৩। প্রত্যয়গতভাবে শুদ্ধ —
– উৎকর্ষ, উৎকৃষ্ট, উৎকৃষ্টতা,

 

১৯৪। পুণ্যে মতি হোক। পুণ্যে শব্দটি কি অর্থে ব্যবহৃত?
– বিশেষ্য রুপে ব্যবহৃত

 

১৯৫। সমাস ভাষাকে কি করে?
– সংক্ষেপ করে

 

১৯৬। তিনি দরিদ্র কিন্তু খুব উদার — কোন ধরণের বাক্য
– যৌগিক বাক্য

 

১৯৭। বচন ব্যাকরণের কোন অংশের আলোচ্য বিষয়?
– রূপতত্ত্ব

 

১৯৮। যে ব্যক্তির দুহাত সমান চলে
– সব্যসাচী

(কপি রাইট এর আওতাধীন হতে পারে)

১৯৯। দুটি পুরুষবাচক শব্দ রয়েছে কোন শব্দটির?
– ননদ

 

২০০। পদ মূলত কত প্রকার?
– ২ প্রকার

সংগৃহীত

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *