এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে (কলেজ) ৫০% সহকারি অধ্যাপক/সিনিয়র প্রভাষক পদে পদোন্নতির নীতিমালা প্রকাশ করা হয়েছে।
এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে (কলেজ) ৫০% সহকারি অধ্যাপক/সিনিয়র প্রভাষক পদে পদোন্নতির নীতিমালা প্রকাশ করা হয়েছে।
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (স্কুল ও কলেজ) জনবল কাঠামো ও নীতিমালা ২০২১ এর ২৬ (গ) অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে সরকার কর্তৃক নীতিমালার ১১.৬ অনুচ্ছেদের নিম্নরূপ সংশোধন ও পরিমার্জন করা হয়েছে:
১। নীতিমালার ১১.৬ নং অনুচ্ছেদে জ্যেষ্ঠ প্রভাষক/ সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতির ক্ষেত্রে মোট ১০০ নম্বরের মূল্যায়ন সূচক হবে নিম্নরূপ:
১. এমপিও প্রাপ্তি থেকে জেষ্ঠতা ৩৫ নম্বর।
২. একাডেমির পরীক্ষার ফলাফল ১৫ নম্বর।
৩. ক্লাসে মোট উপস্থিতি ২০ নম্বর।
৪. এমপিওভুক্তির পর থেকে কোন নেতিবাচক মন্তব্য/ বিরূপ রেকর্ড না থাকলে ০৫ নম্বর।
৫. কোন ফৌজদারি মামলা না থাকলে ০৫ নম্বর।
৬. প্রতিষ্ঠানে যোগদানের পর থেকে অনুকরণীয়/ সৃজনশীল দৃষ্টান্ত ০৫ নম্বর।
৭. ভার্চুয়াল ক্লাস নেওয়ার দক্ষতা/ মাল্টিমিডিয়া ব্যবহার করে ০৫ নম্বর।
৮. উচ্চতর ডিগ্রী (যেমন: এমফিল/ পিএইচডি) থাকলে ০৫ নম্বর।
৯. গবেষণা কর্ম/স্বীকৃত জার্নালে প্রকাশিত প্রবন্ধ থাকলে ০৫ নম্বর।
সর্বমোট: ১০০
২। নীতিমালার অনুচ্ছেদ ১১.৬ (১) অনুযায়ী শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা/ পাবলিক পরীক্ষা সংক্রান্ত ফৌজদারি মামলা থাকলে/ নৈতিক স্খলন এবং এ কারণে সাময়িক বরখাস্ত থাকলে পদোন্নতির জন্য বিবেচনায় আসবেনা।
১১.৬ (২) নং অনুযায়ী দুই বা ততোধিক শিক্ষক সমান নম্বর প্রাপ্ত হলে তাদের জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের ক্ষেত্রে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ( স্কুল ও কলেজ) জনবল কাঠামো ও এমপি ও নীতিমালা ২০২১ এর ১৩ ধারা প্রযোজ্য হবে।
৩। ক. এমপিও প্রাপ্তি সংক্রান্ত নম্বরের ধারাক্রম: (মোট ৩৫ নম্বর)
১. এমপিওভুক্ত কাল ৮ বছর পূর্ণ হলে ২১ নম্বর
২. এমপিওভুক্ত কাল ৯ বছর পূর্ণ হলে ২৩ নম্বর
৩. এমপিওভুক্ত কাল ১০ বছর পূর্ণ হলে ২৫ নম্বর
৪. এমপিওভুক্ত কাল ১১ বছর পূর্ণ হলে ২৭ নম্বর
৫. এমপিওভুক্ত কাল ১২ বছর পূর্ণ হলে ২৯ নম্বর
৬. এমপিওভুক্ত কাল ১৩ বছর পূর্ণ হলে ৩১ নম্বর
৭. এমপিওভুক্ত কাল ১৪ বছর পূর্ণ হলে ৩৩ নম্বর
৮. এমপিওভুক্ত কাল ১৫ বছর পূর্ণ হলে ৩৫ নম্বর
খ) একাডেমিক পরীক্ষার ফলাফল:
১. এসএসসি/সমমান:
১ম বিভাগ/সিজিপিএ ৩.০০ — ৩ নম্বর
২য় বিভাগ/সিজিপিএ ২.০০ — ২ নম্বর
৩য় বিভাগ/সিজিপিএ ১.০০ — ১ নম্বর
২. এইচএসসি/সমমান:
১ম বিভাগ/সিজিপিএ ৩.০০ — ৩ নম্বর
২য় বিভাগ/সিজিপিএ ২.০০ — ২ নম্বর
৩য় বিভাগ/সিজিপিএ ১.০০ — ১ নম্বর
৩. স্নাতক পাস (২ বছর/৩ বছর)/স্নাতক সম্মান ( ৩ বছর):
১ম বিভাগ/সিজিপিএ ৩.০০ — ৬ নম্বর
২য় বিভাগ/সিজিপিএ ২.০০ — ৪ নম্বর
৩য় বিভাগ/সিজিপিএ ১.০০ — ৩ নম্বর
৪. ৪ বছরের অনার্স/সমমান:
১ম বিভাগ/সিজিপিএ ৩.০০ — ৮ নম্বর
২য় বিভাগ/সিজিপিএ ২.০০ — ৬ নম্বর
৩য় বিভাগ/সিজিপিএ ১.০০ — ৪ নম্বর
৫. স্নাতক পাস (২ বছর/৩ বছর)/স্নাতক সম্মান ( ৩ বছর)/সম্মানসহ মাস্টার্স:
১ম বিভাগ/সিজিপিএ ৬.০০ — ৬ নম্বর
২য় বিভাগ/সিজিপিএ ৪.০০ — ৪ নম্বর
৩য় বিভাগ/সিজিপিএ ৩.০০ — ৩ নম্বর
৬. ৪ বছরের অনার্স/সমমানসহ মাস্টার্স:
১ম বিভাগ/সিজিপিএ ৩.০০ — ১ নম্বর
২য় বিভাগ/সিজিপিএ ২.০০ — ১ নম্বর
✓ বিভাগ/শ্রেণীর সমমান সিজিপিএ নির্ধারণের ক্ষেত্রে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিপত্র প্রযোজ্য হবে।
গ) ক্লাসে মোট উপস্থিতি (২০ নম্বর)
ঘ) এমপিওভুক্ত পর থেকে কোন নেতিবাচক মন্তব্য/ বিরূপ রেকর্ড না থাকলে ( মোট ০৫ নম্বর)
ঙ) কোন ফৌজদারী মামলা না থাকলে (মোট ০৫ নম্বর)
চ) প্রতিষ্ঠানে যোগদানের পর থেকে অনুকরণীয়/ সৃজনশীল দৃষ্টান্ত (মোট ০৫ নম্বর)
ছ) ভার্চুয়াল ক্লাস নেওয়ার দক্ষতা/ মাল্টিমিডিয়ার ব্যবহার করে (মোট ০৫ নম্বর)
জ) উচ্চতর ডিগ্রী (যেমন: এমফিল/ পিএইচডি) থাকলে ( মোট ০৫ নম্বর)
ঝ) গবেষণা কর্ম/স্বীকৃত জার্নালে প্রকাশিত প্রবন্ধ থাকলে ( মোট ০৫ নম্বর)
ঞ) প্রতিটি সূচকে কলেজের অধ্যক্ষ যাচাই পূর্বক নম্বর নম্বর প্রদান করবেন এবং গভর্নিং বডির সভায় অনুমোদিত হতে হবে।
৪। নীতিমালার ১১.৬ (৩) প্রভাষক পদে থেকে জ্যেষ্ঠ প্রভাষক/ সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি বাছায়ের জন্য নিম্ন বর্ণিত কমিটি গঠন করা হলো:
ভুল/ত্রুটি সংশোধনযোগ্য।